একবার, উদ্ভিদের কারখানা স্থাপন করার সময়, আমার ভোগা দুঃস্বপ্ন

সবাইকে অভিবাদন! আমি Shohei.
এই কলামটি লেখা হয়েছে জাপানের উদ্ভিদের কারখানার মাঠে আমার অনুভূতি এবং অভিজ্ঞতা সম্পর্কে।

১০ বছরেরও বেশি সময় ধরে মাঠে থাকলে, বিভিন্ন কিছু ঘটে। আমি যা মনে করতে পারি তা আমি এলোমেলোভাবে লিখছি।

“ওহ, জাপানের উদ্ভিদের কারখানা এভাবে কাজ করে?” এইভাবে ভাবতে ভাবতে, আপনি এটি সহজেই পড়ুন।

目次

দীর্ঘায়িত কাজের ফলাফল

আমি তখন একটি উদ্ভিদের কারখানা স্থাপনের সমর্থন করার ভূমিকায় ছিলাম। আমি কয়েক বার আগেও ওই কারখানায় গিয়েছিলাম। কিন্তু প্রথম ফসল কাটার দিন যখন ঘটনা ঘটল।

প্রথম ফসল কাটার দিনই ছাঁটাই, প্যাকেজিং ইত্যাদি কাজ শুরু হয়, তাই আগের চেয়ে কাজের পরিমাণ অনেক বেড়ে যায়।

আগেই অতিরিক্ত জনবল নিয়োগ করে নিয়ে তাদের কাজের প্রশিক্ষণ দিয়ে রাখার কথা।

কিন্তু সেদিন এত কাজ থাকার পরেও পর্যাপ্ত জনশক্তি জোগাড় করা যায়নি। কাজের প্রশিক্ষণ তেমন দেয়াও হয়নি, নতুন অনেকেই প্রথমদিন সরাসরি কাজে এসেছে।

তাছাড়া, আগে থেকে নির্ধারিত ফসল কাটার ফসলের চেয়ে সাইজটা বেশি হওয়ায় প্যাকেজিং ব্যাগে ঢোকানো যাচ্ছে না এমন সমস্যাও হয়।

এসব মিলিয়ে প্রথমদিনের কাজের গতি সবটাই অনেক কম হয়ে যায়।

সবচেয়ে বড় সমস্যা হয়ে দাড়ায় প্যাকেজিং।

সবমিলিয়ে লোকের সংখ্যা কম, তার ওপর প্যাকেজিং মেশিন চালাতে পারে এমন একজনও নেই।

প্যাকেজিং মেশিন চালাতে পারে এমন হাতেগোনা দু’একজনের মধ্যে আমিই একজন। তাই প্যাকেজিং-এ সাহায্য করার সিদ্ধান্ত নিলাম।

কিন্তু অনেক নতুন লোকেদের হ্যান্ডেল করে সেই সাথে প্যাকেজিং মেশিন চালাতে গিয়ে একটু অসুবিধা হচ্ছে।

এর ওপর সব্জি আর প্যাকেজিং ফিল্মের সাইজ মিলছে না, ফলে সব্জিগুলো আসলেই ব্যাগের মধ্যে ঢোকানো যাচ্ছে না। কত চেষ্টা করলেও কাজটা গতি পায় না।

সন্ধ্যার দিকে যখন অস্থায়ী কর্মীরা সবাই বাড়ি চলে গেল, তখন আমরা দেখলাম যেদিনের কাজের প্রায় অর্ধেকটাই শেষ হয়েছে।

ফসল কাটা, রোপণ, ধোয়া ইত্যাদি অন্য কাজগুলোও বাকি ছিল,। বাকি কয়েকজন মিলে সেগুলো ভাগ করে নিয়ে দিয়ে রাতভর করে গেলাম।

আমি ধারাবাহিকভাবে প্যাকেজিং এর কাজই করছিলাম, তবে সাহায্য করতে গেছিলাম বলে শেষে দেখা গেল ছাঁটাই আর প্যাকেজিং দুটে কাজই আমি একাই করছি।

সময় লাগলেও একপ্রকার সকালের দিকে শেষ করা হলো।

কিন্তু সকাল হয়ে যাওয়ায় দ্বিতীয়দিনের কাজও শুরু হয়ে গেল।

দ্বিতীয়দিনও প্রায় একই রকম অবস্থা, অনেক কাজ বাকি রেখেই রাত নেমে এল।

বাকি কাজগুলোও আবার রাতভর করে শেষ করতে হল।

তারপর তৃতীয়দিন সকাল হল।

ওই সময় পর্যন্ত আমি প্রায় 48 ঘন্টা ধরে প্যাকেজিং এর কাজই করে যাচ্ছিলাম, এতক্ষণে হিমশিম খাচ্ছিলাম।

তারপরও ছেড়ে যেতে পারছিলাম না, সকালেও আগের মতো কাজ করে গেলাম।

যদিও প্রথম দিন বা দ্বিতীয় দিনের তুলনায় গতি একটু বেড়েছে মনে হচ্ছিল।

এবং তৃতীয় দিন রাতে, শৌচকর্ম আর খাবার ছাড়া আমি কারখানা থেকে বার হইনি, ঘুম ছাড়াই প্রায় 60 ঘন্টা প্যাকেজিং মেশিন চালানোর পরে অবশেষে সীমা ছাড়িয়ে গেলাম।

লম্বা সময় ধরে দাঁড়িয়ে থাকার কারণে আমার পা আমার নিজের পা মনে হচ্ছিল না, এতটাই ভারী হয়ে গেছে।

তারপর বাড়ি ফিরলাম বোধহয়, কিন্তু দু’দিন বা তিনদিনের ঘটনা আমার স্পষ্ট মনে নেই। তিনদিন পর দেখলাম অন্য কর্মীরাও অভ্যস্ত হয়ে গেছে এবং সামগ্রিকভাবে সব ঠিকঠাক চলছে।

ওই ঘটনার পর থেকে যে কোনো প্রতিষ্ঠান রদবদলের সময় আমি সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেই জনশক্তি নিয়োগ আর তাদের প্রশিক্ষণের ব্যাপারে।

দ্রুত সমস্যা মোকাবিলা করার গুরুত্ব সেই সময় নিজের অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নিয়েছিলাম।

এই কলামটি সাইটের দক্ষতা উন্নত করার জন্য জানার একটি সংগ্রহে প্রকাশিত হয়েছিল।

এই কলামটি হল নীচে উল্লেখিতউদ্ভিদের কারখানার বিষয়ে প্রকাশিত জ্ঞানের সঞ্চয়।

ক্ষেত্রের স্পেসিফিকেশান বা সরঞ্জাম যাই হোক না কেন, লাভজনকতা বাড়ানোর কৌশলগুলি এতে ভরা রয়েছে।

উদ্ভিদের কারখানা বা সুবিধা চাষ করলে, নিশ্চিত করুন। কৌশলগুলি প্রয়োগ করে লাভজনকতা বাড়ানো যায়।

よかったらシェアしてね!
  • URLをコピーしました!
  • URLをコピーしました!

コメント

コメントする

目次